More News

এখন ইউটিউবে অর্থ আয় করতে হলে যা মানতে হবে


ইউটিউবে চ্যানেল খুলে তাতে ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে অর্থ আয় করা যায়। এত দিন ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে খুব সহজে অর্থ আয় করার সুযোগ থাকলেও এবারে যথেষ্ট কঠোর হচ্ছে গুগল কর্তৃপক্ষ। ইউটিউব গুগলের ভিডিও সেবা।

এত দিন ইউটিউবে চ্যানেল খুলে এক ভিডিওর নামে অন্য ভিডিও দিয়ে দর্শকদের ধোঁকা দেওয়ার প্রবণতা ছিল। ‘ভিউ’ বাড়ানোর চেষ্টা হিসেবে অনেক চ্যানেলেই আপত্তিকর কনটেন্ট দেখা গেছে। অনেক সময় ভিডিওর থাম্বনেইলে এক আকর্ষণীয় বিষয়, কিন্তু ভেতরে থাকে বিরক্তিকর ভিডিও। এতে যেমন দর্শক ওই ভিডিওতে বিরক্ত হন, তেমনি বিরক্ত হন বিজ্ঞাপনদাতারা।

গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে গুগল কর্তৃপক্ষ ইউটিউব চ্যানেলগুলোর জন্য বিশেষ পর্যবেক্ষণ প্রক্রিয়া চালু করেছে। এ ছাড়া যেসব চ্যানেলে ১০ হাজারের কম ভিউ রয়েছে, সেগুলোতে বিজ্ঞাপন দেখানো বন্ধ করে দিয়েছে। গুগল কর্তৃপক্ষ বলছে, আপত্তিকর ও পাইরেটেড ভিডিও প্রদর্শন করে অর্থ আয়ের সুবিধা বন্ধ করতে এ উদ্যোগ নিয়েছে তারা।

এর কারণ হচ্ছে আপত্তিকর কনটেন্ট বা ভিডিওর জন্য গুগলের ইউটিউবে বিজ্ঞাপন বয়কট করার ঘোষণা দিয়েছে বিভিন্ন ব্র্যান্ড। বিষয়টি নিয়ে গুগল বেশ অস্বস্তিতে রয়েছে। ব্র্যান্ডগুলো মনে করছে, ইউটিউবের আপত্তিকর ভিডিওতে তাদের বিজ্ঞাপন দেখানো হলে মানুষ ওই ভিডিওর সঙ্গে তাদের ব্র্যান্ডের তুলনা করবে।
বিজ্ঞাপন দেখানোর নতুন সিদ্ধান্ত সম্পর্কে পণ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট এরিয়েল বারডিন বলেন, ‘নতুন মান নির্ধারণ করার ফলে কোনো চ্যানেলের বৈধতা দেওয়ার বিষয়ে আমাদের কাছে যথেষ্ট তথ্য থাকবে। কমিউনিটি গাইডলাইন বা বিজ্ঞাপন নীতিমালা মানা হচ্ছে কি না, সে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বারডিন বলেছেন, যাঁরা অর্থ আয় করার লক্ষ্যে নতুন করে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করবেন, (নিউ ক্রিয়েটরস) তাঁদের জন্য পর্যালোচনা প্রক্রিয়া চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে গুগলের।
যখন কোনো চ্যানেলের ভিউ বা ভিডিও দর্শক ১০ হাজার ছাড়িয়ে যাবে, তখন ওই চ্যানেলের ভিডিওগুলো পর্যালোচনা করে দেখা হবে। যদি ওই ভিডিও ইউটিউবের কোনো নীতিমালা ভঙ্গ করে, তখন আর বিজ্ঞাপন পাবে না। এই প্রক্রিয়ার ফলে এখন থেকে শুধু প্রকৃত ও নিয়মনীতি অনুসরণকারী ভিডিও নির্মাতারাই আয়ের সুযোগ পাবেন।

গুগলের এখন বিজ্ঞাপনদাতাদের খুশি করা ও ভিডিও নির্মাতাদের মধ্যে সামঞ্জস্য রাখতে হবে। গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সম্প্রতি নতুন একধরনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাযুক্ত সিস্টেম তৈরি করেছে, যার মাধ্যমে ইউটিউব ভিডিও নীতিমালা মানতে বাধ্য করা হবে। এতে বিজ্ঞাপনদাতাদের চোখে আপত্তিকর ভিডিওগুলোকে বাছাই করতে সুবিধা হবে। এতে বিজ্ঞাপনদাতাদের পছন্দ প্রতিফলিত হবে।

এ ছাড়া বিজ্ঞাপনদাতাদের বিজ্ঞাপন যাতে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত চ্যানেলে পোস্ট না হয়, তা খেয়াল করতে থার্ড পার্টির সঙ্গে কাজ করবে গুগল। ইউটিউব ভিডিওতে যাতে চরমপন্থী বিষয়বস্তুর সঙ্গে বিজ্ঞাপন না দেখায়, সে ভয়ে বিজ্ঞাপনদাতারা পিছু হটছে। তাই বিজ্ঞাপনদাতাদের হাতে অধিকতর নিয়ন্ত্রণ দিচ্ছে গুগল।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে টাইমস নিউজপেপার অব লন্ডন ইউটিউব থেকে বিজ্ঞাপন সরিয়ে নিলে প্রথম ধাক্কা খায় গুগল। পরে এটিঅ্যান্ডটি, ভেরিজনের মতো প্রতিষ্ঠান বিজ্ঞাপন সরিয়ে নিয়েছে। এরপর থেকে বিজ্ঞাপন নীতিমালার ক্ষেত্রে কঠোর হয়েছে গুগল। এখন তাই ইউটিউব চ্যানেল খুলে অর্থ আয় করতে গেলে প্রকৃত কনটেন্ট সরবরাহ করে দর্শক টানতে হবে। তা না হলে চ্যানেলের জন্য অর্থ দেবে না গুগল। 

তথ্যসূত্র: এএফপি।

এস.ই.ও এবং ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত যে কোন তথ্য পেতে আমার ফেসবুক ফ্যান পেজে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন। Md. Saiful Islam

ব্লগে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য সেরা ১০টি অফ-পেজ এস.ই.ও টিপস।

Off Page SEO
Off Page SEO
ব্লগ বা সাইট এর ভিজিটর বাড়ানোর জন্য এস.ই.ও. (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন) খুবই গুরুত্বপূর্ণ যার কারনে অনেক নতুন ব্লগাররাই ব্লগিং এ সফল হতে পারেন না। এস.ই.ও. কে মুলত দুইটা ভাগে ভাগ করা হয়েছে, অন-পেজ এস.ই.ও. এবং অফ-পেজ এস.ই.ও.। আপনার ব্লগের পরিপূর্ণ এস.ই.ও. এর জন্য দুইটাই খুবই গুরুত্ব বহন করে। যদি একটি ভালো-ভাবে করেন আর অন্যটি না করেন তাহলে আপনে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভালো ভিজিটর পাবেন না।
Off Page SEO Techniques

১. সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ব্যবহার করুন

সার্চ ইঞ্জিন থেকে অনেক পরিমান ট্রাফিক এবং ভালো মানের ব্যাকলিঙ্ক পাবার জন্য সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট অনেক গুরুত্বপূর্ণ। জনপ্রিয় কিছু সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট যেমন ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস, পিন্টারেস্ট ইত্যাদি সাইটগুলো ব্যবহার করে খুব সহজেই অনেক রেফারেল ট্রাফিক পাওয়া যায়। আপনি শুধু মাত্র এই সাইটগুলাতে ভালোভাবে প্রোফাইল তৈরী করুন এবং আপনার প্রোফাইলকে ভালোভাবে সাজান। অন্যান্য ব্লগারদের সাথে যুক্ত হোন এবং তাদের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলুন। তাদের মতামত জানার চেষ্টা করুন। প্রতিনিয়ত আপনার ব্লগ এর নতুন নতুন পোষ্ট এর লিঙ্কগুলো শেয়ার করুন।

২. ব্লগ কমেন্টিং

মানসম্মত ব্যাকলিঙ্ক এবং সেই সাথে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য ব্লগ কমেন্টিং একটি কার্যকর উপায়। আপনি খুব সহজেই ব্লগ কমেন্টিং এর মাধ্যমে অনেক মানসম্মত ব্যাকলিঙ্ক করতে পারবেন যা আপনার ব্লগ এর কীওয়ার্ড র‍্যাঙ্ক করতে অনেক সাহায্যে করবে। সার্চ ইঞ্জিন এর মাধ্যমে আপনার ব্লগ এর সিমিলার কিছু ব্লগ খুঁজে বের করুন যাদের পেজ র‍্যাঙ্ক, এলেক্সা রেঙ্ক, ডোমেইন অথরিটি ভালো; তারপর নিয়মিত সেই ব্লগ গুলাতে কমেন্ট করুন। মনে রাখবেন, কমেন্ট করার সময় স্পাম করবেন না, সবসময় গঠনমূলক কমেন্ট করবেন, তাহলেই আপনার কমেন্ট এপ্রুভ হবে।

৩. ডিরেক্টরি সাবমিশন

আপনার ব্লগ এর কীওয়ার্ড র‍্যাঙ্ক করানোর জন্য এবং মানসম্মত ব্যাকলিঙ্ক পাবার জন্য ডিরেক্টরি সাবমিশন এখনো অনেক গুরুত্ব বহন করে। ডিরেক্টরি সাবমিট করার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যাতে ডিরেক্টরি গুলার এলেক্সা র‍্যাঙ্ক, পেজ র‍্যাঙ্ক এবং ডোমেইন অথরিটি যাতে ভালো হয় (ডোমেইন অথরিটি যাতে ২০ এর কম না হয়)। যদি সম্ভব হয় তাহলে প্রতিটা ডিরেক্টরি এর জন্য ভিন্ন-ভিন্ন মেটা-ডিসক্রিপসন, মেটা কীওয়ার্ড আর ডিসক্রিপশন ব্যবহার করবেন। তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আপনার লিঙ্ক এপ্রুভ হবে এবং সার্চ ইঞ্জিন থেকে দ্রুত ভালো ভিজিটর পাবেন।

৪. সোশ্যাল বুকমার্কিং

ব্লগে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য সোশ্যাল বুকমার্কিং আরেকটি জনপ্রিয় উপায়। এর মাধ্যমে খুব সহজে এবং দ্রুত আপনে কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক পাবেন এবং সাথে সাথে আপনি অনেক রেফারেল ভিজিটর পাবেন। ভালোমানের কিছু সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইট এর রেজিস্ট্রেশন করুন এবং সম্ভব হলে আপনার ব্লগ এর প্রতিটা পোষ্ট শেয়ার করুন।

৫. ফোরাম পোষ্টিং

ফোরাম পোষ্টিং একটি পুরাতন অফ-পেজ এস.ই.ও. টেকনিক যা এখনো অনেক জনপ্রিয়। ফোরাম পোষ্ট এবং সিগনেচার থেকে খুব সহজেই ব্যাকলিঙ্ক পাওয়া যায় যা সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর বাড়াতে সাহায্য করে। অনেকেই বলে সিগনেচার লিঙ্ক স্পাম হিসেবে গণ্য করা হয়, কিন্তু আপনি যদি গঠনমূলক পোষ্ট এবং ফোরামে নিয়মিত অংশগ্রহণ করেন তাহলে সিগনেচার লিঙ্ক স্পাম হিসেবে ধরা হয় না।

৬. আর্টিকেল ডিরেক্টরি সাবমিশন

আর্টিকেল ডিরেক্টরি সাবমিশন ও একটি পুরাতন টেকনিক, এটি যদি আপনি ঠিকভাবে করতে পারেন তাহলে এখনো ভালো কাজে দেয়। আর্টিকেল সাবমিশন এর সাহায্যে আপনি খুব সহজেই ভালো মানের ব্যাকলিঙ্ক এবং অনেক রেফারেল ভিজিটর পাবেন।

৭. গেষ্ট পোষ্টিং

গেষ্ট পোষ্টিং নতুনদের জন্য কিছুটা কঠিন হলেও একটি অনেক কার্যকরী একটি উপায়। এই সাহায্যে অনেক ভালো মানের ব্যাকলিঙ্ক এবং সেই সাথে অনেক রেফারেল ভিজিটর পাওয়া যায়। গেষ্ট পোষ্টিং এর সময় অবশ্যই মনে রাখবেন, আপনে যে ব্লগে গেষ্ট পোষ্ট করবেন সেই ব্লগ যাতে আপনার ব্লগ নিচে এর অনুরূপ হয়।

৮. আর.এস.এস. ফিড ডিরেক্টরি সাবমিশন

আর.এস.এস. ফিড ডিরেক্টরি ভালোমানের ব্যাকলিঙ্ক এর জন্য ভালো একটি উৎস। সার্চ ইঞ্জিন এর সাহায্যে ভালো পেজ র‍্যাঙ্ক এবং এলেক্সা র‍্যাঙ্ক এর কিছু ফিড ডিরেক্টরি খুঁজে বের করুন তারপর সেই ডিরেক্টরিগুলোতে আপনার ব্লগ এর ফিড লিঙ্ক অথবা ব্লগ লিঙ্ক সাবমিট করুন। আপনার ব্লগে যখন নতুন পোষ্ট প্রকাশ করবেন তখন ফিড ডিরেক্টরি সয়ংক্রিয়ভাবে আপনার পোষ্ট তাদের ডিরেক্টরিতে প্রকাশ করবে।

৯. লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ

লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ আরেকটি পুরাতন অফ-পেজ এস.ই.ও. টেকনিক যা এখনো কার্যকরি যদি আপনি ঠিকমত করতে পারেন। কিছু থার্ড-পার্টি সাইট আছে যেগুলার সাহায্যে আপনি অন্যান্য ব্লগ/সাইট এর সাথে লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ করতে পারবেন। লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ এর সময় মনে রাখবেন, আপনে যেই সাইট/ব্লগ এর সাথে লিঙ্ক একচেঞ্জ করতেছেন সেটা যাতে আপনার ব্লগ এর সিমিলার হয়।

১০. ভিডিও মার্কেটিং

ভিডিও মার্কেটিং বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি অফ-পেজ এস.ই.ও. টেকনিক যা দিয়ে সহজেই সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর বাড়ানো সম্ভব। আপনার ব্লগ রিলেটেড কিছু ভিডিও তৈরি করুন তারপর সেইগুলা ইউটিউভ, ভিমো বা অন্যান্য ভিডিও শেয়ারিং সাইট এ পাবলিশ করুন। এতে করে আপনে মান-সম্মত ব্যাকলিঙ্ক ও পাবেন সাথে সাথে রেফারেল ভিজিটর ও পাবেন।
(সংগৃহীতঃ http://earntricks.com)

এস.ই.ও এবং ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত যে কোন তথ্য পেতে আমার ফেসবুক ফ্যান পেজে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন। Md. Saiful Islam

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে যে বিষয়গুলো জানতে হয়।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে, অন্য কারো কোন প্রডাক্টকে কমিশনের বিনিময়ে বিক্রি করে দেওয়া/লিড পাইয়ে দেওয়া। বর্তমানে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস আছে যারা ফিজিক্যাল ও ডিজিটাল প্রডাক্ট অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের প্রমোশনের মাধ্যমে তাদের পণ্য বিক্রি করার সুযোগ দিয়ে থাকে।  অন্যতম মার্কেট প্লেস হচ্ছে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম, ক্লিক ব্যাংক, সিপিএ  এম্পায়ার, শেয়ার এ সেল, কমিশন জাংশন ইত্যাদি।
affiliate_marketing

শুরু করতে যাচ্ছেন দেখে নিন!

অনেকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ভিন্ন ভিন্ন প্রসেসে করে থাকেন। প্রডাক্ট, টার্গেট মার্কেট এবং প্রমোশন স্ট্রেটেজির উপর ভিত্তি করে একেক জনের একেক স্টাইল। কেউবা ডিরেক্ট প্রডাক্ট প্রমোট করে কিংবা কেউ ইনফরমেশন বা রিভিউ বেসড সাইট তৈরি করে আবার অনেকেই শুধু মাত্র প্রডাক্টের উপর ল্যান্ডিং পেজ ক্রিয়েট করে সেটা লিড ক্যাপচার করে প্রমোট করার মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকে। তাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে হলেই অনেক কিছু জেনে নিয়ে কাজে নামতে হবে যেমন, কোন প্রডাক্ট বাছাই করবো, কেন বাছাই করবো? এই প্রডাক্ট গুলো কিভাবে টার্গেটেড ট্রাফিকের উপস্থাপন করতে হবে এবং  কিভাবে প্রমোট করতে হবে ইত্যাদি।

আচ্ছা যদি ইনফরমেশন বেসড ওয়েব সাইট তৈরি করতে চাই?

হুম। বন্ধুরা আমি বর্তমানে অ্যাফিলিয়েটে কাজ করছি রিভিউ বা ইনফরমেশন বেসড ওয়েব সাইট নিয়ে। ইনফরমেশন বেসড সাইটগুলোতে মূল লক্ষ্য থাকে ট্রাফিককে তাদের অজানা বিষয়ে গাইড করা, বিভিন্ন বিষয়ের উপর নিজস্ব রিভিউ জানানো। এই ধরনের সাইট গুলোতে অনেক অনেক কন্টেন্ট থাকে আর মূল ট্রাফিক স্ট্রেটেজিই তৈরি হয় সার্চ ইঞ্জিনকে টার্গেট করে, কেননা নিশ বাছাই এর সময়ই এমন নিশ খোজা হয় যেখানে টার্গেট মার্কেট সার্চ করে এবং ইনফোরমেশন খোজে।
এই ধরনের ইনফরমেশন বেসড ওয়েব সাইট তখনি ভালো করে যখন পর্যাপ্ত পরিমানে ট্রাফিক সার্চ ইঞ্জিন থেকে আসে। সার্চ ইঞ্জিনে ভালো করতে প্রয়োজন হয় সঠিক কিওয়ার্ড রিসার্স এবং কন্টেন্ট। আপনাদের আরও একটা গুরুত্বপূর্ন বিষয় জানিয়ে রাখি, আমি ইনফরমেশন বেসড ওয়েব সাইট নিয়ে তখনি কাজ করি যখন কোন ভালো মানের নিশ পাই, প্রত্যক্ষ ভাবে সেটার মূল মানিটাইজেশন ফিজিক্যাল কোন প্রডাক্ট দিয়ে ই করতে হয় বা করা যাবে। আর ফিজিক্যাল প্রডাক্ট নিয়ে অ্যাফিলিয়েট করতে আমার প্রথম পছন্দ অ্যামাজন এসোসিয়েট! আরও কিছু সুবিধা রয়েছে।
  • অ্যামাজনের বেশির ভাগ প্রডাক্টই ফিজিক্যাল প্রডাক্ট
  • অনলাইনে কেনাকাটার জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে বিশ্বস্ত নাম অ্যামাজন ডটকম।
  • এখান থেকে প্রডাক্ট কেনার প্রবণতা ইউজারের অনেক বেশি।
  • কোন ভিজিটরকে অ্যামাজনের যেই প্রডাক্টেই পাঠান সে যেই প্রোডাক্টই ক্রয় করুক না কেন আপনি সেই অ্যামাউন্টের উপর ভিত্তি করে কমিশন পাবেন।
  • ক্রেতা বায়িং ডিসিশন নেয়ার জন্য সাধারণত যে ধরণের তথ্যগুলো প্রয়োজন তা আমাজন ডটকমের প্রোডাক্ট পেইজগুলোতে যথেষ্ট রয়েছে।
আমার ছোট ভাই ও ব্যাবসায়িক পার্টনার আল আমিন কবির এই লেখাতে জানিয়েছেন কেন অ্যামাজন তিনি অ্যামাজান প্রডাক্ট নিয়ে তিনি কাজ করতে পছন্দ করেন।
ইনফরমেশন বেসড ওয়েবসাইট তৈরি করার ভিত্তি গুলো হলো –  নিশ নির্বাচন, কিওয়ার্ড রিসার্চ, প্রডাক্ট নির্বাচন, কন্টেন্ট ডেভেলপমেন্ট, অনপেইজ এসইও,  লিংক বিল্ডিং ও সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। এই ধরনের সাইট তৈরি করার মেথড নিয়ে আমার সিরিজ লেখাটি পড়তে পারেন এই লিংকে। আশাকরি শুরু করতে পারবেন।

আসুন জেনে নেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে হলে কি কি জানতে হয়:

  • নিশ নির্বাচন
  • কিওয়ার্ড রিসার্স
  • প্রোডাক্ট রিসার্স
  • ওয়েব সাইট তৈরির যাবতীয় প্রসেস
  • কন্টেন্ট ডেভেলপমেন্ট
  • ল্যান্ডিং পেজ বানানো
  • ইমেইল লিস্ট বিল্ডিং
  • কনভার্সন রেট অপটিমাইজেশন (লিংক বিল্ডিং)
  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  • পেইড মার্কেটিং (অ্যাডঅ্যায়ার্ড, ফেসবুক, মিডিয়া বাই প্রভৃতি)
একজন সফল অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে সর্বশেষ আমি আপনাদেরকে এতটুকু বলতে পারি যে উক্ত বিষয় গুলা যদি আপনি ভালো করে আয়ত্ত করতে পারেন তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। বর্তমানে আমাদের দেশে এন্ট্রি লেভেলের এমন অনেক মার্কেটার আছে যারা মোটামুটি প্রতিমাসে ১০০০ থেকে ২০০০ ডলার আয় করছে। এবং আমি মনে করি এটি অনেক সম্মান জনক পেশা। আপনাদের শুভ কামনাই আজকের মতো শেষ করছি। আশা করছি পরবর্তীতে আরও কিছু টিপস নিয়ে আপনাদের সামনে আসতে পারবো।
(সংগৃহীতঃ http://earntricks.com)

এস.ই.ও এবং ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত যে কোন তথ্য পেতে আমার ফেসবুক ফ্যান পেজে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন। Md. Saiful Islam

ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগের এস.ই.ও. এর জন্য সেরা ৫টি প্লাগিন্স

ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগের জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এস.ই.ও.) খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সার্চ ইঞ্জিন থেকে প্রচুর পরিমাণ ভিজিটর পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনার ব্লগের সঠিকভাবে এই.ই.ও. এর কাজ করতে হবে। আমরা সবাই জানি যে, ওয়ার্ডপ্রেস এস.ই.ও. ফ্রেন্ডলী, তাই খুব সহজেই কিছু কার্যকরী পন্থা অবলম্বন করে আমরা আমদের ব্লগে সার্চ ইঞ্জিন থেকে অনেক ভিজিটর পেতে পারি। এস.ই.ও. এর কাজ সঠিকভাবে করার জন্য আপনাকে অন-পেজ ও অফ-পেজ দুটোই ভালোভাবে করতে হবে। ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে অন-পেজ ও অফ-পেজ এস.ই.ও. করার জন্য আপনি কিছু প্লাগিন্স ব্যবহার করতে পারেন যা আপনার ব্লগকে আরো বেশী এস.ই.ও. ফ্রেন্ডলী করবে। চলুন দেখে নেওয়া যাক, ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগের এস.ই.ও. এর জন্য সেরা ৫টি প্লাগিন্স।

১. ওয়ার্ডপ্রেস এস.ই.ও. বাই ইয়োষ্ট (WordPress SEO by Yoast)

ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগের এস.ই.ও. এর জন্য ওয়ার্ডপ্রেস এস.ই.ও. বাই ইয়োষ্ট হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি প্লাগিন। লক্ষ লক্ষ ওয়েবমাষ্টাররা তাদের ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ/সাইট অপ্টিমাইজ করার জন্য এই প্লাগিনটা ব্যবহার করে থাকেন। আপনি খুব সহজেই এই প্লাগিনটার সাহায্যে আপনার ব্লগের প্রায় সব ধরনের অন-পেজ এস.ই.ও. এর কাজ করতে পারবেন। এছাড়াও অফ-পেজ এস.ই.ও. এর জন্য এই প্লাগিনটা অনেক উপকারী।
WordPress SEO by Yoast

ওয়ার্ডপ্রেস এস.ই.ও. বাই ইয়োষ্ট ব্যবহার করার কিছু সুবিধা

  • প্রতিটা পোষ্ট ও পেজ এর আলাদা আলাদা মেটা ডিসক্রিপশান ও মেটা কিওয়ার্ডস
  • ফোকাসিং কিওয়ার্ডস ঠিক করে দেওয়া
  • এক্স.এম.এল. সাইটম্যাপ
  • সোশ্যাল ইন্ট্রিগেশন
  • পেজ অ্যানালাইটিকস
  • কিওয়ার্ড অ্যানালাইসিস
  • আর.এস.এস অপ্টিমাইজেশন
  • রোবট টেক্সট ফাইল তৈরী করা ও সম্পাদন করা
  • গুগল, বিং, ইয়ান্ডেক্স, এলেক্সা ও পিন্টারেস্ট ভেরিফাই করা সহ আরো অনেক সুবিধা।

২. এস.ই.ও. প্রেসর (SEOPressor)

এস.ই.ও. প্রেসর হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রিমিয়াম ওয়ার্ডপ্রেস এস.ই.ও. প্লাগিন। এই প্লাগিনে অনেকগুলো ফিচার রয়েছে যা খুব সহজেই আপনার ব্লগকে সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাঙ্ক করাতে সাহায্য করবে। অন-পেজ এস.ই.ও. হচ্ছে এস.ই.ও. এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ যা আপনি এই প্লাগিনের সাহায্যে খুব সহজেই করতে পারবেন। এই প্লাগিনেই সাহায্যে আপনি আপনার ব্লগের প্রতেকটা কন্টেন্ট এর এস.ই.ও. এর স্কোর বাড়াতে পারবনে।

এস.ই.ও. প্রেসর এর কিছু ফিচার

  • অন-পেজ এস.ই.ও. সুবিধা
  • এডভান্স অফ-পেজ এস.ই.ও. ফিচার
  • কিওয়ার্ড এনালাইসিস, কিওয়ার্ড সাজেশন ও কিওয়ার্ড ডেনসিটি নির্নয়
  • সোশ্যাল মিডিয়া ফ্রেন্ডলী
  • ইমেজ অপটিমাইজেশন
  • স্মার্ট লিঙ্কিং
  • রিচ স্নাইপেট সাপোর্টেড

৩. অল ইন ওয়ান এস.ই.ও. প্যাক (All in One SEO Pack)

অল ইন ওয়ান এস.ই.ও. প্যাক হচ্ছে আরেকটি ফ্রি এস.ই.ও. প্লাগিন যা আপনি নিশ্চিন্তে আপনার ব্লগে ব্যবহার করতে পারেন। এই প্লাগিনটি সয়ংক্রিয় ভাবে আপনার ব্লগের প্রাথমিক এস.ই.ও. অপটিমাইজেশন এর কাজ করে দিবে। এছাড়াও এই প্লাগিনটার আরো অনেক ফিচার রয়েছে যা আপনার ব্লগকে এস.ই.ও. ফ্রেন্ডলী করতে সাহায্য করবে।
All in One SEO Pack

অল ইন ওয়ান এস.ই.ও. প্যাক এর কিছু ফিচার

  • গুগল অ্যানালাইটিক্স সাপোর্টেড
  • এক্স.এম.এল. সাইটম্যাপ
  • প্রত্যেকটা পেজ এবং পোষ্ট এর জন্য পৃথক পৃথক টাইটেল, মেটা ডিসক্রিপশান ও মেটা কিওয়ার্ডস
  • সোশ্যাল অপটিমাইজড
  • ডুপ্লিকেট কন্টেন্ট খুঁজে বের করা সহ আরো অনেক ফিচার

৪. এস.ই.ও. আল্টিমেট (SEO Ultimate)

এস.ই.ও. আল্টিমেট আরেকটি জনপ্রিয় ওয়ার্ডপ্রেস এস.ই.ও. প্লাগিন যা আপনি ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারেন। আপনি খুব সহজেই এই প্লাগিনের সাহায্যে আপনার ব্লগের এস.ই.ও. এর কাজ করতে পারেন যা আপনাকে সার্চ ইঞ্জিনে ভালো র‍্যাঙ্ক পেতে সাহায্য করবে।
SEO Ultimate

এস.ই.ও. আল্টিমেট এর ফিচার সমূহ

  • টাইটেল ট্যাগ, মেটা ডেসক্রিপশান ও মেটা কীওয়ার্ডস
  • নো-ইন্ডেক্স ফিচার
  • ওপেন-গ্রাফ সাপোর্টেড
  • স্লাগ ফিচার
  • কনিকাল ইউ.আর.এল. ফিচার
  • অটো লিঙ্কিং
  • এস.ই.ও. উইডজেট

৫. এস.ই.ও. প্লাগিন বাই স্কুইরলি (SEO Plugin by SQUIRRLY)

এস.ই.ও. প্লাগিন বাই স্কুইরলি ও আরেকটি জনপ্রিয় এস.ই.ও. প্লাগিন যা মূলত আপনাকে এস.ই.ও. ফ্রেন্ডলী কন্টেন্ট লিখতে সাহায্য করবে। এছাড়াও এই প্লাগিনের সাহায্যে আপনি সব ধরনের অন-পেজ এস.ই.ও. এর কাজ করতে পারবেন।
SEO Plugin by SQUIRRLY

এস.ই.ও. প্লাগিন বাই স্কুইরলি কিছু ফিচার

  • কীওয়ার্ড ও কন্টেন্ট এনালাইসিস
  • ফ্রি ইমেজ ফিচার
  • মেটা ডেসক্রিপশান ও মেটা কীওয়ার্ড অপশন
  • ইমেজ অপটিমাইজেশন
  • ডাউনলোড লিঙ্ক
(সংগৃহীতঃ http://earntricks.com)

এস.ই.ও এবং ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত যে কোন তথ্য পেতে আমার ফেসবুক ফ্যান পেজে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন। Md. Saiful Islam

শুভ বিবাহ বার্ষিকী

Marriage Day
Marriage Day

-শুভ বিবাহ বার্ষিকী- 

প্রতি বছর এই দিনটিতে
আমি ভীষণ পুলকিত হই
আমাদের বিশুদ্ধ ভালোবাসায়।
আনন্দ এবং বেদনার স্মৃতিগুলো,
আমাদের ভালোবাসাকে অনুরক্ত ও সমৃদ্ধ করেছে।
আমার জীবনে এই দিনটি অতি মূল্যবান
যা আমি গভীরভাবে মূল্যায়ন করি, শুধু তোমারই জন্য।
প্রিয়তমা,
ভালোবাসি তোমাকে ভীষণভাবে
তুমি পাশে থাকলে,
সব অভিজ্ঞতাই আমার জন্য সুন্দর।
বারে বারে ফিরে আসুক সুন্দর এই দিনটি,
শুভ হোক আমাদের বিবাহ বার্ষিকী।

লেখক - বকুল দেব

স্বাধীনতা তুমি – শামসুর রাহমান

Shadhinota Tumi

"স্বাধীনতা তুমি"
-শামসুর রাহমান-

স্বাধীনতা তুমি 
রবিঠাকুরের অজর কবিতা, অবিনাশী গান। 
স্বাধীনতা তুমি 
কাজী নজরুল ঝাঁকড়া চুলের বাবরি দোলানো 
মহান পুরুষ, সৃষ্টিসুখের উল্লাসে কাঁপা- 
স্বাধীনতা তুমি 
শহীদ মিনারে অমর একুশে ফেব্রুয়ারির উজ্জ্বল সভা 
স্বাধীনতা তুমি 
পতাকা-শোভিত শ্লোগান-মুখর ঝাঁঝালো মিছিল। 
স্বাধীনতা তুমি 
ফসলের মাঠে কৃষকের হাসি। 
স্বাধীনতা তুমি 
রোদেলা দুপুরে মধ্যপুকুরে গ্রাম্য মেয়ের অবাধ সাঁতার। 
স্বাধীনতা তুমি 
মজুর যুবার রোদে ঝলসিত দক্ষ বাহুর গ্রন্থিল পেশী। 
স্বাধীনতা তুমি 
অন্ধকারের খাঁ খাঁ সীমান্তে মুক্তিসেনার চোখের ঝিলিক। 
স্বাধীনতা তুমি 
বটের ছায়ায় তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীর 
শানিত কথার ঝলসানি-লাগা সতেজ ভাষণ। 
স্বাধীনতা তুমি 
চা-খানায় আর মাঠে-ময়দানে ঝোড়ো সংলাপ। 
স্বাধীনতা তুমি 
কালবোশেখীর দিগন্তজোড়া মত্ত ঝাপটা। 
স্বাধীনতা তুমি 
শ্রাবণে অকূল মেঘনার বুক 
স্বাধীনতা তুমি পিতার কোমল জায়নামাজের উদার জমিন। 
স্বাধীনতা তুমি 
উঠানে ছড়ানো মায়ের শুভ্র শাড়ির কাঁপন। 
স্বাধীনতা তুমি 
বোনের হাতের নম্র পাতায় মেহেদীর রঙ। 
স্বাধীনতা তুমি বন্ধুর হাতে তারার মতন জ্বলজ্বলে এক রাঙা পোস্টার। 
স্বাধীনতা তুমি 
গৃহিণীর ঘন খোলা কালো চুল, 
হাওয়ায় হাওয়ায় বুনো উদ্দাম। 
স্বাধীনতা তুমি 
খোকার গায়ের রঙিন কোর্তা, 
খুকীর অমন তুলতুলে গালে 
রৌদ্রের খেলা। 
স্বাধীনতা তুমি 
বাগানের ঘর, কোকিলের গান, 
বয়েসী বটের ঝিলিমিলি পাতা, 
যেমন ইচ্ছে লেখার আমার কবিতার খাতা।

প্রেম নয় বিয়ে করে ডেটিং করুন

প্রেম নয় বিয়ে করে ডেটিং করুন

প্রেম নয়; বিয়ে করে ডেট করুন

আজকাল ছেলেমেয়েরা যখন প্রেম করে তখন আসলে কী হচ্ছে? ছেলেটা থাকছে তার বাসায়, মেয়েটা তার বাসায়। দু’জন টাকা খরচ করে ডেট করছে। রেস্টুরেন্টে খাচ্ছে। একে অন্যকে গিফট কিনে দিচ্ছে। ডেট করা শেষে দুজনে আবার নিজেদের বাসায় ফিরে যাচ্ছে। তারপর রাত জেগে ফোনে কথা বলছে। তো এই যে কাজগুলা তারা করছে, এই সেম কাজগুলাই কি বিয়ে করে করা যায় না?

আকদ হয়ে থাকবে, মেয়েটা থাকবে বাবার বাড়িতে। স্বামীর সঙ্গে ডেট করবে, স্বামী স্ত্রী রাত জেগে কথা বলবে। এরপর ছেলে যখন উপার্জন করা শুরু করবে, তখন মেয়েকে ঘরে তুলে নিবে। এমন হলে ফোনে কথা বলার মধ্যে কোনো লুকোচুরির দরকার হচ্ছে না। ডেটিংয়ে গিয়ে ধরা পড়ার ভয় থাকছে না। ছেলেটা চাইলে মেয়েটার বাসার ড্রয়িংরুমে বসে অপেক্ষা করতে পারে তাকে নিয়ে ঘুরতে যাবে বলে। মেয়েটা কোনো এক ছুটির দিনে সকালে ছেলের বাসায় হাজির হয়ে যেতে পারে তার শাশুড়ির সঙ্গে রান্না করবে বলে।

যদি উদ্দেশ্য শুধু সময় কাটানো না হয়ে একসঙ্গে বৃদ্ধ হওয়ার পরিকল্পনা থাকে, তাহলে যার সঙ্গে প্রেম করছেন, তাকে বিয়ে করে ফেলেন না কেন? বাপ-মা যে ভয়ে বিয়ে দিতে চায় না সেটা হচ্ছে- বিয়ে করে বৌ কে খাওয়াবে কী? প্রেমিক কাপল যে টাকাটা ডেটের পিছে খরচ করছে, অনেক বিবাহিত দম্পতিও তাদের ঘুরাঘুরির পেছনে এর চেয়ে কম খরচ করে। তাই বাবা-মায়েরা যদি একবার সাহস করে স্রোতের বিপরীতে হেঁটে আর্লি ম্যারেজ দিয়ে দেন- তাহলে ছেলেমেয়গুলা গুনাহ থেকে বেঁচে থাকতে পারবে, আপনাকেও তাদের গুনাহর ভাগীদার হতে হবে না।

এখন যে পর্ণোগ্রাফী মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়েছে, ডাস্টবিনে পড়ে থাকে নবজাতকের লাশ- এসবের কারণ কী? একজন মানুষের জৈবিক চাহিদা থাকবেই। ব্যাপারটা স্রোতের মতো। যখনই আপনি এতে বাঁধ দেওয়ার চেষ্টা করবেন, তখনই সে তার বিকল্প রাস্তা তৈরি করে নেবে। হযরত আদম ( আঃ ) জান্নাতে থেকেও সুখ পান নি, একজন সঙ্গীর জন্যে মলিন মুখে ঘুরে বেড়াতেন। আর মানুষ তো থাকে ধুলি-ধূসরিত পৃথিবীতে। তার জীবনে অনেক বেশী হার্ডশিপ, অনেক বেশী স্ট্রাগল।

একটা বয়সের পরে প্রচণ্ড কাজের চাপের মধ্যে কারো ছোট্টো টেক্সটের দরকার হয়, দিন শেষে ভালোবাসার একটা স্পর্শ লাগে। এখন বাপ-মা বিয়ে দিচ্ছে ত্রিশের পর কিন্তু ছেলে ম্যাচিউরড হয়ে যাচ্ছে আঠারো-উনিশে। যেহেতু সে জানে যে ত্রিশের আগে বিয়ে হবে না, তাই সে শুরু করে প্রেম, প্রেমিকার সঙ্গে রাত জেগে কথা বলা, তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত যাপন। প্রেমিকার সঙ্গে সে তাই তাই করতে চায় যা সে বিয়ের পর স্ত্রীর সঙ্গে করতো। এবং করেও। শুধুমাত্র বিয়ে না করার কারণে মাঝখান থেকে বাড়ছে গুনাহ।

এখন যে পর্ণোগ্রাফী মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়েছে, ডাস্টবিনে পড়ে থাকে নবজাতকের লাশ- এসবের কারণ কী? একজন মানুষের জৈবিক চাহিদা থাকবেই। ব্যাপারটা স্রোতের মতো। যখনই আপনি এতে বাঁধ দেওয়ার চেষ্টা করবেন, তখনই সে তার বিকল্প রাস্তা তৈরি করে নেবে। হযরত আদম ( আঃ ) জান্নাতে থেকেও সুখ পান নি, একজন সঙ্গীর জন্যে মলিন মুখে ঘুরে বেড়াতেন। আর মানুষ তো থাকে ধুলি-ধূসরিত পৃথিবীতে। তার জীবনে অনেক বেশী হার্ডশিপ, অনেক বেশী স্ট্রাগল।

প্রেমের যে সম্পর্ক ওই সম্পর্কের তো কোনো প্রাতিষ্ঠানিক অথবা সামাজিক স্বীকৃতি নেই। আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে, আল্লাহ্‌ না করুক, প্রেমের সম্পর্ক চলাকালীন ছেলেটা যদি মারা যায়, সেক্ষেত্রে মেয়েটার কি ইচ্ছা হয় না তার প্রেমিককে শেষবারের মতো দেখতে? ছেলেটার বাড়িতে গিয়ে সে নিজের কী পরিচয় দিবে? সে ছেলেটার কী হয়? আমাদের সমাজ প্রভা-রাজীবের ভিডিও দেখে তারপর তাদেরকেই গালি দেবে। গভীরভাবে ভেবে দেখুন- আঙ্গুলটা আগে তাদের বাবা-মায়েদের দিকে তোলা উচিত কিনা যারা এই নষ্ট সমাজের প্রচ্ছন্ন সমর্থক।

লেখকঃ নাফিস রায়হান রিদিত

Bangla Online Live TV Channel

Live Online Bangla TV Channel

 Watch Your Favorite TV Shows Online


Live Online Bangla Tv Channel


   

   

   

   

   

জেনে রাখুন কি-বোর্ডের একশটিরও বেশি শর্টকাট-কী

Hundred keyboard shortcut keys
Keyboard
কম্পিউটারে মাউস দিয়ে ছোটখাট কাজ করাটা সাধারণ ব্যবহার‌ীদের জন্য খুবই আরামদায়ক। কিন্তু বড় ও জটিল সফটওয়্যারে কাজ করতে হলে দক্ষতা ও গতি বাড়াতে অবশ্যই কি-বোর্ড শর্টকাট জানতে হবে। অভ্যস্ত না হলেও চেষ্টা করে দেখুন, সাধারণ এমএস ওয়ার্ডে লেখালেখির সময়ও কিছু শর্টকাট জানা থাকলে কাজে গতি কতো বেড়ে যায়।

এখানে এমন একশর বেশি শর্টকাটের একটি তালিকা দেয়া হলো:

Keyboard Shorcuts (Microsoft Windows)


1. CTRL+C (Copy)
2. CTRL+X (Cut)
3. CTRL+V (Paste)
4. CTRL+Z (Undo)
5. DELETE (Delete)
6. SHIFT+DELETE (Delete the selected item permanently without placing the item in the Recycle Bin)
7. CTRL while dragging an item (Copy the selected item)
8. CTRL+SHIFT while dragging an item (Create a shortcut to the selected item)
9. F2 key (Rename the selected item)
10. CTRL+RIGHT ARROW (Move the insertion point to the beginning of the next word)
11. CTRL+LEFT ARROW (Move the insertion point to the beginning of the previous word)
12. CTRL+DOWN ARROW (Move the insertion point to the beginning of the next paragraph)
13. CTRL+UP ARROW (Move the insertion point to the beginning of the previous paragraph)
14. CTRL+SHIFT with any of the arrow keys (Highlight a block of text)
SHIFT with any of the arrow keys (Select more than one item in a window or on the desktop, or select text in a document)
15. CTRL+A (Select all)
16. F3 key (Search for a file or a folder)
17. ALT+ENTER (View the properties for the selected item)
18. ALT+F4 (Close the active item, or quit the active program)
19. ALT+ENTER (Display the properties of the selected object)
20. ALT+SPACEBAR (Open the shortcut menu for the active window)
21. CTRL+F4 (Close the active document in programs that enable you to have multiple documents opensimultaneou sly)
22. ALT+TAB (Switch between the open items)
23. ALT+ESC (Cycle through items in the order that they had been opened)
24. F6 key (Cycle through the screen elements in a window or on the desktop)
25. F4 key (Display the Address bar list in My Computer or Windows Explorer)
26. SHIFT+F10 (Display the shortcut menu for the selected item)
27. ALT+SPACEBAR (Display the System menu for the active window)
28. CTRL+ESC (Display the Start menu)
29. ALT+Underlined letter in a menu name (Display the corresponding menu) Underlined letter in a command name on an open menu (Perform the corresponding command)
30. F10 key (Activate the menu bar in the active program)
31. RIGHT ARROW (Open the next menu to the right, or open a submenu)
32. LEFT ARROW (Open the next menu to the left, or close a submenu)
33. F5 key (Update the active window)
34. BACKSPACE (View the folder onelevel up in My Computer or Windows Explorer)
35. ESC (Cancel the current task)
36. SHIFT when you insert a CD-ROMinto the CD-ROM drive (Prevent the CD-ROM from automatically playing)

Hundred keyboard shortcut keys
Keyboard

Dialog Box – Keyboard Shortcuts


1. CTRL+TAB (Move forward through the tabs)
2. CTRL+SHIFT+TAB (Move backward through the tabs)
3. TAB (Move forward through the options)
4. SHIFT+TAB (Move backward through the options)
5. ALT+Underlined letter (Perform the corresponding command or select the corresponding option)
6. ENTER (Perform the command for the active option or button)
7. SPACEBAR (Select or clear the check box if the active option is a check box)
8. Arrow keys (Select a button if the active option is a group of option buttons)
9. F1 key (Display Help)
10. F4 key (Display the items in the active list)
11. BACKSPACE (Open a folder one level up if a folder is selected in the Save As or Open dialog box)

Microsoft Natural Keyboard Shortcuts


1. Windows Logo (Display or hide the Start menu)
2. Windows Logo+BREAK (Display the System Properties dialog box)
3. Windows Logo+D (Display the desktop)
4. Windows Logo+M (Minimize all of the windows)
5. Windows Logo+SHIFT+M (Restorethe minimized windows)
6. Windows Logo+E (Open My Computer)
7. Windows Logo+F (Search for a file or a folder)
8. CTRL+Windows Logo+F (Search for computers)
9. Windows Logo+F1 (Display Windows Help)
10. Windows Logo+ L (Lock the keyboard)
11. Windows Logo+R (Open the Run dialog box)
12. Windows Logo+U (Open Utility Manager)
13. Accessibility Keyboard Shortcuts
14. Right SHIFT for eight seconds (Switch FilterKeys either on or off)
15. Left ALT+left SHIFT+PRINT SCREEN (Switch High Contrast either on or off)
16. Left ALT+left SHIFT+NUM LOCK (Switch the MouseKeys either on or off)
17. SHIFT five times (Switch the StickyKeys either on or off)
18. NUM LOCK for five seconds (Switch the ToggleKeys either on or off)
19. Windows Logo +U (Open Utility Manager)
20. Windows Explorer Keyboard Shortcuts
21. END (Display the bottom of the active window)
22. HOME (Display the top of the active window)
23. NUM LOCK+Asterisk sign (*) (Display all of the subfolders that are under the selected folder)
24. NUM LOCK+Plus sign (+) (Display the contents of the selected folder)

MMC COnsole Windows Shortcut keys


1. SHIFT+F10 (Display the Action shortcut menu for the selected item)
2. F1 key (Open the Help topic, if any, for the selected item)
3. F5 key (Update the content of all console windows)
4. CTRL+F10 (Maximize the active console window)
5. CTRL+F5 (Restore the active console window)
6. ALT+ENTER (Display the Properties dialog box, if any, for theselected item)
7. F2 key (Rename the selected item)
8. CTRL+F4 (Close the active console window. When a console has only one console window, this shortcut closes the console)

Remote Desktop Connection Navigation


1. CTRL+ALT+END (Open the Microsoft Windows NT Security dialog box)
2. ALT+PAGE UP (Switch between programs from left to right)
3. ALT+PAGE DOWN (Switch between programs from right to left)
4. ALT+INSERT (Cycle through the programs in most recently used order)
5. ALT+HOME (Display the Start menu)
6. CTRL+ALT+BREAK (Switch the client computer between a window and a full screen)
7. ALT+DELETE (Display the Windows menu)
8. CTRL+ALT+Minus sign (-) (Place a snapshot of the active window in the client on the Terminal server clipboard and provide the same functionality as pressing PRINT SCREEN on a local computer.)
9. CTRL+ALT+Plus sign (+) (Place asnapshot of the entire client window area on the Terminal server clipboardand provide the same functionality aspressing ALT+PRINT SCREEN on a local computer.)

Microsoft Internet Explorer Keyboard Shortcuts


1. CTRL+B (Open the Organize Favorites dialog box)
2. CTRL+E (Open the Search bar)
3. CTRL+F (Start the Find utility)
4. CTRL+H (Open the History bar)
5. CTRL+I (Open the Favorites bar)
6. CTRL+L (Open the Open dialog box)
7. CTRL+N (Start another instance of the browser with the same Web address)
8. CTRL+O (Open the Open dialog box,the same as CTRL+L)
9. CTRL+P (Open the Print dialog box)
10. CTRL+R (Update the current Web )

কালেমায়ে তাইয়্যেব | কালেমার দাওয়াত

Kalemar-Dawat
কালিমার দাওয়াত

যে ব্যক্তি কালেমার দাওয়াত মানুষের নিকট পৌঁছে দিবে, আমি তাকে সাথে করে জান্নাতে নিয়ে যাব। 
_______হযরত মুহাম্মদ (সঃ)